প্রয়াত মাধুরী দীক্ষিতের মা স্নেহলতা দীক্ষিত। বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। মার্চ ১২, রবিবার সকালে মুম্বইয়ের বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। জানা গিয়েছে, আজ দুপুর ৩টে নাগাদ ওরলি শ্মশানঘাটে স্নেহলতা দীক্ষিতের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
মাধুরী দীক্ষিত এবং তাঁর স্বামী শ্রীরাম নেনে একটি যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘আমাদের প্রিয় আই, স্নেহলতা দীক্ষিত, আজ সকালে তাঁর প্রিয়জনদের ঘিরে শান্তিতে চলে গিয়েছেন’। ⦾ বিয়ের পিঁড়তে বসতে চলেছেন ‘নাগিন’ খ্যাত অভিনেত্রী কৃষ্ণা, পাত্র কে?
চার ভাইবোন মাধুরীরা। চার ভাইবোনের মধ্যে সবথেকে ছোট মাধুরী। অভিনেত্রী দুই দিদি এবং এক দাদা আছে। এক সাক্ষাৎকারে মাধুরী জানিয়েছিলেন, ‘সিনেমায় কাজ করার পরও ঘর এলোমেলো করার জন্য মায়ের কাছে প্রচুর বকা খেয়েছি। এভাবেই বড় হয়েছি। এখনও বকা খাই, তবুও একই রয়ে গিয়েছি।’
গত বছর মায়ের ৯০ বছরের জন্মদিনে মাধুরী দীক্ষিত সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি আবেগপূর্ণ পোস্ট করেছিলেন। লিখেছিলেন, ‘শুভ জন্মদিন আই। সবাই বলে একজন মায়ের সেরা বন্ধু তাঁর মেয়ে। এর থেকে সঠিক আর কিছু হতে পারে না। তুমি আমার জন্য যা করেছ, যেসব পাঠ দিয়েছ, তোমার কাছ থেকে আমার জন্য সবচেয়ে বড় উপহার। আমি শুধুমাত্র তোমার সুস্বাস্থ্য এবং সুখ কামনা করি’।
২০১৩ সালে মাধুরীর সঙ্গে ‘গুলাব গ্যাং’-এর জন্য একটি গান রেকর্ড করতে মেয়ে মাধুরীর সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন স্নেহলতা দীক্ষিতও। সেই ঘটনার কথা স্মরণ করে অনুভব সিনহা আইএএনএসকে বলেছিলেন, ‘সিনেমায় একটি গান গাওয়ার জন্য যখন আমরা মাধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করি, অভিনেত্রী খুশি খুশি করতে রাজি হয়ে যান। রেকর্ডিংয়ে অভিনেত্রী তাঁর মাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন। এরপরই জানতে পারি অভিনেত্রীর মা-ও খুব ভালো গান গায়। তাঁর মাকে জিজ্ঞেস করলাম, গান গাইবেন কিনা। অবশেষে, আমরা মাধুরী এবং তাঁর মা দুজনকেই ছবির জন্য একটি গান গেয়েছিলেন’।
এই খবর ইউনিকাস প্রতিস্থাপন করেনি তাই এর কোনো কৃতিত্ব অথবা দ্বায়িত্ব ইউনিকাস এর নয়। দয়া করে এর উৎস টি খুঁটিয়ে দেখুন। এই পোস্ট টি আপত্তিকর হলে, তা অবিলম্বে মুছে ফেলতে আমাদের সত্বর যোগাযোগ করুন।