আমদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে চলছে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া চতুর্থ টেস্ট ম্যাচ। ইতিমধ্যেই ইন্দোর টেস্ট জিতে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতও মরিয়া আমদাবাদ ম্য়াচ জিততে। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে জায়গা করে নিতে হলে ভারতকে আমদাবাদ ম্যাচ জিততেই হবে। সেই টার্গেট নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে টিম ইন্ডিয়া।
এই ম্যাচে শতরান করেন শুভমন গিল। বিরাট কোহলিও শতরানের দিকে এগিয়ে চলেছেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্টে শেষবার শতরান পান ভিকে। এরপর দীর্ঘদিন ধরে অফ ফর্মে ছিলেন তিনি। কিন্তু গত বছর এশিয়া কাপ থেকে ফর্মের মধ্যে ফেরেন কোহলি। সাদা বলের ক্রিকেটে শতরান করলেও টেস্টে তা করতে পারেননি। দীর্ঘ দিন পর সেই দিকেই এগিয়ে চলেছেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক।
তবে এই ম্যাচে একটু ভুল বোঝাবুঝির জন্য বড়সড় খেসারত দেওয়ার পর্যায়ে পৌঁছে যায় ভারত। কিন্তু ভাগ্য সহায় থাকায় কোনও রকম বিপদ হয়নি। আর সেই ঘটনায় বেজায় বিরক্ত হন কোহলি। যা তাঁর চোখে মুখে স্পষ্ট। ঘটনার সূত্রপাত চতুর্থ দিন সকালে প্রথম সেশনে। জাদেজা আউট হয়ে ফিরে যাওয়ার পরই ব্যাট করতে নামেন কেএস ভরত।
ঠিক সেই সময় অর্থাৎ ১০৯ ওভারের মাথায় বল করতে আসেন টড মার্ফি। সেই সময় ব্যাট করছিলেন বিরাট। নন স্ট্রাইকার এন্ডে দাঁড়িয়ে ছিলেন ভরত। মার্ফির বলে বিরাট একটি শট খেলে রান নেওয়ার কল করেন। বিরাট মাঝ পিচের কাছাকাছি কিছুটা এগিয়েও আসেন। কিন্তু ভরত বিরাটের সেই কলকে গুরুত্ব দেননি। ফলে বাধ্য হয়ে ক্রিজে ফিরে যেতে হয় বিরাটকে।
সেই ভুল বোঝাবুঝির জেরে বিরাট রানআউটও হতে পারতেন। কিন্তু ভাগ্য সহায় থাকায় তা হয়নি। ক্রিজে ফিরে গিয়ে ভরতের দিকে তাকিয়ে কিছুটা হলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন ভিকে। তাঁর চেহারায় তা ভালো ভাবে বোঝা যাচ্ছিল। তবে আউট না হওয়ায় বড়সড় বিপদ ঘটেনি। সেই মুহূর্তে বিরাট ৬৭ রানে ব্যাট করছিলেন।
শতরানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন কোহলি। ২০১৯ সালে দিন রাতের টেস্টে কলকাতায় শেষ শতরান করেন বিরাট। এরপর সাদা বলের ক্রিকেটে শতরান পেলেও টেস্টে তিনি সেঞ্চুরি পাননি।
এই খবর ইউনিকাস প্রতিস্থাপন করেনি তাই এর কোনো কৃতিত্ব অথবা দ্বায়িত্ব ইউনিকাস এর নয়। দয়া করে এর উৎস টি খুঁটিয়ে দেখুন। এই পোস্ট টি আপত্তিকর হলে, তা অবিলম্বে মুছে ফেলতে আমাদের সত্বর যোগাযোগ করুন।